এক অন্যরকম উত্তরপত্র

Friday, 21 April 2017

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ



১। বঙ্গবন্ধু উপাধি> ২৩ফেব্রু ১৯৬৯সালে। তোফায়েল আহমেদ। রেসকোর্স ময়দানে।
২। জাতির জনক> ৩মার্চ ১৯৭১। আ, স, আব্দুর রব। পল্টন ময়দানে
৩। রাজনীতির কবি(Poet of politics) > ৫ এপ্রিল ১৯৭২ সালে মার্কিন সাময়িকী> ‘নিউজ উইক‘ ম্যাগাজিন বঙ্গবন্ধুর উপর একটি কভার স্টোরি করে। 
৪। সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি >> ২৬শে মার্চ ২০০৪ বিবিসির শ্রোতা জরিপে ২০তম সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় স্থান। ১৪এপ্রিল ২০০৮ সর্বকালের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে প্রকাশ করা হয়। 
৫। পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্তি>৮জানু, ১৯৭২। 
৬। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন >>> ১০জানুয়ারি ১৯৭২।
৭।আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার > ২২ ফেব্রু ১৯৬৯।
৮। বাঙালির মুক্তিসনদ বা বাঙালির ম্যাগনাকার্টা ৬দফা দাবি পেশ।> ৫-৬ফেব্রু ১৯৬৬।
৯।ছয় দফা দিবস> ৭জুন । কারণ ১৯৬৬ এইদিনে সালে শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করা হয় ও কারফিউ জারী করা হয়। 
১০।বাংলাদেশ -এর নামকরণ করেন> ৫ডি: ১৯৬৯। 
১১। আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন >> ২৩জুন ১৯৪৯।শেখ মুজিব যুগ্ন সম্পাদক।।মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয় ২২-২৩সেপ্টম্বর,১৯৫৫। । সম্পাদক হন ১৬নভে:১৯৫৩। 
১২। শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি হন> ১৯৬৬।
১৩।বিশেষ ক্ষমতা তথা অস্থায়ী সংবিধান জারি করেন ১২ জানু, ১৯৭২।
/
১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু যে উপাধিগুলো পানঃ
.................................................
১।৩মার্চ পল্টন ময়দানে "স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ" কর্তৃক আয়োজিত সমাবেশে ওনাকে জাতির জনক ও বাংলাদশের সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করা হয়।
২।এপ্রিল মাসে "নিউজ উইক" ম্যাগাজিন ওনাকে "Poet of Politics" (রাজনীতির কবি) বলে আখ্যায়িত করে।
৩।মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডে ওনার উপাধি ছিল "সুপ্রিম কমান্ডার অব দি আর্মড ফোর্সেস"।
=============== বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত ৪০টি প্রশ্ন
---------------------------------------------------
(১) ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির লেখকের নাম কী?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(২) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম কত সালে, কোথায়?
উত্তর: ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়।
(৩) বঙ্গবন্ধুর শিক্ষাজীবন শুরু হয় কোন স্কুলে?
উত্তর: গোপালগঞ্জের গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
৪) বঙ্গবন্ধু ম্যাট্রিক পাশ করেন কোন স্কুল থেকে, কত সালে?
উত্তর: গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুলে, ১৯৪২ সালে।
(৫) বঙ্গবন্ধু কলকাতা ইসলামিয়া কলেজের বেকার হোষ্টেলের কত নম্বর কক্ষে থাকতেন?
উত্তর: ২৪ নম্বর কক্ষে। (৬) বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে অভিষিক্ত হন কীভাবে?
উত্তর: ১৯৪৪ সালে কুষ্টিয়ায় অনুষ্ঠিত নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগের সম্মেলনে যোগদানের মাধ্যমে।
(৭) বঙ্গবন্ধু কত সালে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সহকারী নিযুক্ত হন?
উত্তর: ১৯৪৬ সালে।
(৮) বঙ্গবন্ধু বিএ পাশ করেন কত সালে, কোন কলেজ থেকে?
উত্তর: ১৯৪৭ সালে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে।
(৯) বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন?
উত্তর: আইন বিভাগের।
(১০) বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কত সালে কেন বহিস্কৃত হন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করায় তাঁকে বহিস্কার করা হয়।
(১১) বঙ্গবন্ধু জীবনে প্রথম কারাভোগ করেন কত সালে কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ সভা করার কারণে তাঁকে কারভোগ করতে হয়।
(১২) ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা লাভ করলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেখানে কী পদ পান?
উত্তর: যুগ্ম সম্পাদক।
(১৩) ১৯৫২ সালের কত তারিখে রাষ্ট্র ভাষা বাংলার দাবীতে বঙ্গবন্ধু কারাগারে অনশন শুরু করেন?
উত্তর: ১৪ ফেব্রুয়ারি।
(১৪) যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কোন আসনে বিজয়ী হন?
উত্তর: গোপালগঞ্জ আসনে।
১৫) বঙ্গবন্ধু কোন মন্ত্রীসভায় সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী ছিলেন?
উত্তর: ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভায়।
(১৬) ১৯৬৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সম্মিলিত বিরোধী দল গঠন করা হয়। দলটির নাম কী?
উত্তর: কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি।
(১৭) বঙ্গবন্ধু মুজিব ছয়দফা ১ম কবে ঘোষনা করেন?
উত্তর: ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬
(১৮) আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে ৬ দফা গৃহীত হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৬৬ সালের ১৮ মার্চ।
(১৯) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আনুষ্ঠানিকভাবে কবে ছয়দফা ঘোষনা করেন?
উত্তর: ২৩ মার্চ ১৯৬৬
(২০) কোন প্রস্তাবের ভিত্তিতে ছয়দফা রচিত হয়?
উত্তর: লাহোর প্রস্তাব
(২১) ছয়দফার প্রথম দফা কি ছিল?
উত্তর: স্বায়ত্বশাসন
(২২) ‘বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ’ হিসেবে পরিচিত কোনটি?
উত্তর: ছয় দফা।
(২৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিল কত জন? বঙ্গবন্ধু কততম আসামী ছিলেন?
উত্তর: ৩৫ জন। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ১ নং আসামী।
(২৪) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কী নামে দায়ের করা হয়েছিল?
উত্তর: রাষ্ট্রদ্রোহীতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য।
(২৫) শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি।
(২৬) শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি কে দেন?
উত্তর: তৎকালীন ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
(২৭) কোথায় ‘বঙ্গবন্ধু উপাধি দেওয়া হয়?
উত্তর: রেসকোর্স ময়দানে।
(২৮) বঙ্গবন্ধু পূর্ব বাংলাকে ‘বাংলাদেশ’ নামকরন করেন কত সালে?
উত্তর: ৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৯ ।
(২৯) বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণ কোথায় দেন?
উত্তর: ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, যা এখন সোহরাওয়ার্দি উদ্যোন নামে পরি চিতি।
(৩০) বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণের মূল বক্তব্য কী ছিল?
উত্তর: এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
(৩১) বঙ্গবন্ধু কখন স্বাধীনতার ঘোষণা দেন?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত অর্থাৎ ২৬ মার্চে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপরই পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে।
(৩২) ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল গঠিত অস্থায়ী সরকারের বঙ্গবন্ধুর পদ কী ছিল?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদ ছিল রাষ্ট্রপতি।
(৩৩) বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পান কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি।
(৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশে ফেরেন কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি, যা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস নামে পরিচিত।
(৩৫) বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি।
(৩৬) বঙ্গবন্ধু প্রথম নেতা হিসেবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দেন কত সালে, কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর।
(৩৭) বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হন কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট।
(৩৮) বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব।
(৩৯) বঙ্গবন্ধুর ছেলে–মেয়ে কত জন? তাদের নাম কী?
উত্তর: ৫ জন। তিন ছেলে দুই মেয়ে। শেখ হাসিনা, শেখ কামাল, শেখ রেহানা, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল
(৪০) বঙ্গবন্ধু জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে।
===========================
বঙ্গবন্ধু কত তারিখে শহীদ হন?
-----------------------------------
ইংরেজি ১৫ অগাস্ট ১৯৭৫
বাংলা ২৯ শ্রাবণ ১৩৮২
আরবি ৮ শাবান ১৩৯৫
সেদিন শুক্রবার ছিল।
২১শে ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা কি ছিল বা তিনি কোথায় ছিলেন?
144 ভঙ্গকরলে তাঁকে জেলে যেতে হয়।
বঙ্গবন্ধুর শরীরে গুলি লেগেছিল কতটি?
১৮টি (৯-১০শ্রেণির বইয়ৈ)/২৯টি(সজীব ভাইভা/ওরাকল এ বই)?
বঙ্গবন্ধুকে কিভাবে গ্রেফতার করা হয়?
#অপারেশন_বিগ _বার্ড
How many times bangabandhu was arrested?
-- কোথাও ১৯ বার আবার কোথাও ২২ বার দেয়া আছে।১ম ১৯৩৮ সালে। /প্রশ্ন : জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কতবার গ্রেফতার হন?
-----------------------------------------------------------------------------
১৯৩৮ সালে মার্চ- এপ্রিল প্রথম জেল হয় ৭ দিনের জন্যে (অসমাপ্ত আত্মজীবনী)
১.১১ ই মার্চ১৯৪৮ শেখ মুজিব প্রথম গ্রেফতার হন।
২.১৪ ই অক্টোবর ১৯৪৯ শেখ মুজিব ২য় বার গ্রেফতার হন।
৩.১১ ই অক্টোবর ১৯৫৮ শেখ মুজিব ৩য় বার গ্রেফতার হন।
৪.৬ ই ফেব্রুয়ারি ১৯৬২ শেখ মুজিব ৪র্থ বার গ্রেফতার হন।
৫.১৮ই জানুয়ারি ১৯৬৮ শেখ মুজিব ৫ম বার গ্রেফতার হন।
৬.২৬ মার্চ ১৯৭১ শেখ মুজিব ষষ্ঠ বার গ্রেফতার হন।

এগুলো উল্লেখ যোগ্য । এছাড়াও অসংখ্যবার তিনি গ্রেফতার হন । কোথাও কোথাও ৩১বারের উল্লেখ আছে।
Bangladesh a nibondhito freedom fighters kotojon eder modhey nari freedom fighters kotojon ?
--204929. Women 203 Jon . সম্প্রতি ৪১জন বীরঙ্গনাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেওয়া হয । মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার সর্বনিম্ন বয়স > ১৩বছর। 
/
1971 মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুর পরিবার কোথায় ছিল?
-- প্রথমে প্রতিবেশী মোশারফ হোসেন এর বাড়িতে, এরপর মগবাজার এ জনৈক মহিলার ফ্লাটে এবং সবশেষে ১৮ নম্বর রোডে...
বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রীসভায় ২ জন নারী মন্ত্রী ছিলেন,,,,,
১. বদরুন নেছা আহমেদ- শিল্প প্রতিমন্ত্রী
২.বেগম নুরজাহান মোশের্দ - শ্রম প্রতিমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলার পলাতক আসামী ও বর্তমান অবস্থান :
১. কর্নেল ( অব) খন্দকার রশীদ = লিবিয়া
২. লে. কর্নেল ( অব) শরিফুল হক ডালিম = কানাডা
৩. লে. কর্নেল এম এ রাশেদ চৌধুরী = দক্ষিণ আফ্রিকা
৪. মেজর ( অব) নুর চৌধুরী = USA
৫. রিসালাদার মোসলেহ উদ্দিন = USA
৬. ক্যাপ্টেন ( অব) আবদুল মাজেদ = কেনিয়া।
কেন শেখ মুজিবকে ১৯৭২সালে শান্তিতে জুলিও কুরি পুরস্কার দেওয়া হয় ?

-বিশ্ব শান্তি পরিষদ জাতির পিতাকে ১৯৭২ সালে ১০ অক্টোবর জুলিও কুরি শান্তি পদকে ভূষিত করে। 
=================
বঙ্গবন্ধুর >> নিউক্লিয়াস
----------------------
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতির মুক্তি জন্য বঙ্গবন্ধু ভিতরে ভিতরে ১৯৬২সালে তাঁর অনুগত কিছু ছাত্রনেতাদের নিয়ে েএকটি সংগঠন গোপনে প্রতিষ্ঠা যাকে নিউক্লিয়াস বলে । ছাত্রদের নেতাদের মধ্যে ছিলেন
১. সিরাজুল আলম খান
২. তোফায়েল আহমেদ
৩. ফজলুল হক মনি
৪.আব্দুর রাজ্জাক
৫.কাজী আরিফ
৬.মনিরুল ইসলাম (মার্শাল মনি) ও আরো কয়েকজন ।
বঙ্গবন্ধু নিউক্লিয়াসের সদস্যদের নিজের সন্তানদের মতোই আদর করতেন । নিউক্লিয়াসের প্রচেষ্টায় ১৯৬৪সালে বাংলাদেশ স্বাধীন করার কথা প্রচারে আসে। িএবং স্লোগান আসে বীর বাঙালি অস্ত্র ধর , বাংলাদেশ স্বাধীন কর ।
.
.
বঙ্গবন্ধুর >>>>> ৪খলিফা
----------------------------------
নিউক্লিয়াসের কর্মসূচি এগিয়ে নেয়ার জন্য ৪জন ছাত্রনেতাকে দায়িত্ব দেয়া হয় তারা হলেন
১. তত্কালীন ছাত্রলীগের সভাপতি >>> নূর আলম সিদ্দিকী
২. তত্কালীন ছাত্রলীগের সা. সম্পাদক >>>শাহাজান সিরাজ
৩. ঢা.বি ছাত্রসংসদের নির্বাচিত ভিপি >>> আ, স. ম , আব্দুর রব
৪. ঢা.বি ছাত্রসংসদের নির্বাচিত জি, এস >>>আব্দুল কুদ্দুস মাখন
.
.
মুজিব ব্যাটারি
.-------------
স্বাধীনতা যুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামানুসারে ১৯৭১সালের ২২জুলাই ভারতের কোনাবনে গঠন করা হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম গোলন্দাজ ইউনিট ‘মুজিব ব্যাটারি‘ ।
.
.
মুজিব বাহিনী
.
--------------------------
১৯৭১সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় শুধু ছাত্রদের নিয়ে গঠিত মুক্তিবাহিনীকে বলা হয় মুজিব বাহিনী 
.
=================== প্রশ্ন:১৯৭৫সালের ১৫ই আগস্ট মোট কতজন নিহত হন?
----পরিবারের সদস্য ১৬ জন (বঙ্গবন্ধু সহ) । আর নিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল উদ্দিন। মোট ১৭ জন
------------
.
বঙ্গবন্ধুকে যেভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছিলো 
--অপারেশন বিগ বার্ড’ এর মাধ্যমে ।'
.
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচিত বই:
১. শেখ মুজিব আমার পিতা = প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
২. মুজিব ভাই = এবিএম মুসা
৩. বঙ্গবন্ধুর সহজ পাঠ = আতিয়ার রহমান
৪. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাঙালী = কামাল উদ্দিন আহমেদ
৫. দেয়াল ( উপন্যাস) = হুমায়ুন আহমেদ
৬. বঙ্গবন্ধু জাতি রাষ্টের জনক = প্রত্যয় জসিম
৭. জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান =সিরাজ উদদীন আহমেদ
8. অসমাপ্ত আত্মজীবনী 
৯. জনকের মুখ (গল্পগ্রন্থ)
-----------------------------------
/
অসমা্প্ত আত্মজীবনী অনুবাদ 
. ,=================
১। চীনা ভাষায় ‘‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’’ গ্রন্থটির অনুবাদক >>> চাই সি
২। জাপানী ভাষায় ‘‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’’ গ্রন্থটির অনুবাদক >>> কাজুহিরো ওয়াতানাবে
৩। ইংরেজি ভাষায় ‘‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’’ গ্রন্থটির অনুবাদক >>> ফকরুল আলম
৪।আরবিতে অনুবাদ করেন প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী, এম পি
৫। হিন্দি (প্রস্তাবিত
৬। স্প্যানিশ((প্রস্তাবিত
---------------------------
"অসমাপ্ত আত্নজীবনী" সম্পর্কে কিছু তথ্য।
বইয়ের নামঃ
বাংলায় - অসমাপ্ত আত্নজীবনী।
ইংরেজীতে- Unfinished Memoirs.
প্রথম প্রকাশঃ ২০১২।
প্রকাশকঃ মহিউদ্দিন আহমেদ, দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড।
প্রচ্ছদঃ সমর মজুমদার।
কম্পিউটার ফরমেটিং: মোঃ নাজমুল হক।
কনসাল্টিং এডিটরঃ বদিউদ্দিন নাজির।
কম্পিউটার গ্রাফিক্স ও স্ক্যানঃ ধনেশ্বর দাশ চম্পক।
গ্রন্থস্বত্বঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাষ্ট ২০১২।
পৃষ্ঠাঃ ৩২৯।
মূল্যঃ ৫২৫ টাকা।
রচনাকালঃ ১৯৬৬ - ৬৯।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ থাকা অবস্থায়।গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধু ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ওনার আত্নজীবনী লিখেছেন।
আত্নজীবনীটি প্রকাশে যাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেনঃ 
শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, আবদুর রহমান রমা, মনিরুন নেছা, ইতিহাসবিদ প্রফেসর এ এফ সালাহউদ্দীন আহমেদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী প্রফেসর শামসুল হুদা হারুন, অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান, বেবী মওদুদ।
ভূমিকা লিখেনঃ 
শেখ হাসিনা।প্রথমবার ২০০৭ সালে কারাবন্দী অবস্থায়, পরবর্তিতে ২০১০ সালে গণভবন থেকে।
বইটির প্রথম লাইনঃ "বন্ধুবান্ধবরা বলে তোমার জীবনী লেখ"।
শেষ লাইনঃ "তাতেই আমাদের হয়ে গেল"।
বঙ্গবন্ধুর লেখা আত্নজীবনীর ৪ খানা খাতা শেখ হাসিনার হাতে আসেঃ
বঙ্গবন্ধুর মহাপ্রয়াণের ২৯ বছর পর ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পর পরই।
বঙ্গবন্ধু ওনার বাংলার মানুষদের একটি বিশেষণে বিশেষায়িত করতেন, সেটি হলঃ "দুঃখী মানুষ"।
অনুবাদঃ বইটি ইতোমধ্যে ৪ টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।এগুলো হল--
১।ইংরেজী। অনুবাদক - মোঃফকরুল আলম।
২।জাপানি।অনুবাদক - কাজুহিরো ওয়াতানাবে।
৩।আরবী। অনুবাদক - প্রফেসর ড. আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী।
৪।চীনা।অনুবাদক - চাই সি।
এছাড়াও খুব শিঘ্রই হিন্দী ও স্প্যানিশ ভাষায় অনুদিত হবে।
বইটিতে যা আছেঃ 
আত্নজীবনী লেখার প্রেক্ষাপট, বংশ পরিচয়, শৈশব, শিক্ষাজীবন, দুর্ভিক্ষ, বিহার ও কলকাতার দাঙ্গা, দেশভাগ, প্রাদেশিক মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগের রাজনীতি, কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগের অপশাসন, ভাষা আন্দোলন, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট সরকার, আদমজীর দাঙ্গা, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের বৈষম্যমূলক শাসন।এছাড়াও আছে লেখকের কারাজীবন, পিতা মাতা, সন্তান সন্ততি ও সর্বোপরি সর্বংসহা সহধর্মিণীর কথা।
বঙ্গবন্ধুকে বলা ওনার পিতার উক্তিঃ "Sincerity of purpose and honesty of purpose".
বঙ্গবন্ধুর মা শেরে বাংলাকে উদ্দেশ্য করে ওনাকে বলেনঃ 
"বাবা যাহাই কর, হক সাহেবের বিরুদ্বে বলিও না"।
শেরে বাংলা সম্পর্কে বঙ্গবন্ধুর উপলব্ধিঃ "শেরে বাংলা মিছামিছিই শেরে বাংলা হন নাই।বাংলার মাটি ও তাঁকে ভালবেসে ফেলেছিল।যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেছি, তখনই বাধা পেয়েছি"।
বঙ্গবন্ধু শেরে বাংলাকে নানা বলে ডাকতেন।বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে শেরে বাংলার উক্তিঃ 
"আমি বুড়া আর মুজিব গুড়া, তাই ওর আমি নানা ও আমার নাতি"।
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে উদ্দ্যেশ্য করে বঙ্গবন্ধুর অভিমানী উক্তিঃ
"If I am nobody, then why have you invited me? You have no right to insult me.I will prove that I am somebody. Thank you sir. I will never come to you again".
বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনা কে ডাকতেনঃ হাচু।
পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠনের সময় অলি আহাদের প্রস্তাব ছিল, এর নামকরন "পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ" করা হোক।
যাদের গান শুনে বঙ্গবন্ধু মুগ্ধ হয়েছিলেনঃ 
আব্বাসউদ্দিন আহমেদ, সোহরাব হোসেন, বেদারউদ্দিন সাহেব।
দার্শনিক বঙ্গবন্ধুঃ
১।একজন মানুষ হিসাবে সমগ্র মানবজাতি নিয়েই আমি ভাবি।একজন বাঙালি হিসাবে যা কিছু বাঙালিদের সঙ্গে সম্পর্কিত তাই আমাকে গভীরভাবে ভাবায়।এই নিরন্তর সম্পৃিক্তির উৎস ভালোবাসা, অক্ষয় ভালোবাসা, যে ভালোবাসা আমার রাজনীতি এবং অস্তিত্বকে অর্থবহ করে তোলে।
২।রাজনৈতিক কারণে একজনকে বিনা বিচারে বন্দি করে রাখা আর তার আত্বীয়স্বজন ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে দূরে রাখা যে কত বড় জঘন্য কাজ তা কে বুঝবে? মানুষ স্বার্থের জন্য অন্ধ হয়ে যায়।
বইটির এমন একটি ঘটনা বলুন, যা আপনাকে প্রবলভাবে নাড়া দেয়ঃ
(নিজের ভাষায়, এর উত্তরে আপনার নিজের যে অংশ ভালো লেগেছে তাই ই বলবেন)
নমুনাঃ
১।বঙ্গবন্ধু ছিলেন এমন একজন মানুষ, যাঁকে কোন বিশেষণে বিশেষায়িত করার মত শব্দভাণ্ডার আমার নেই।বঙ্গবন্ধু ওনার নিজের আত্নজীবনী লিখতে গিয়ে নিজেকে নয় বরং অন্যদেরকেই নায়ক করে তুলেছেন।যেমনঃ শেরে বাংলা আবুল কাসেম ফজলুল হকের জনপ্রিয়তাকে তিনি স্পষ্টভাবে বইটিতে ফুটিয়ে তুলেছেন।বঙ্গবন্ধু নির্ধিদ্বায় লিখেছেনঃ একদিন আমার মনে আছে একটা সভা করছিলাম আমার নিজের ইউনিয়নে, হক সাহেব কেন লীগ ত্যাগ করলেন, কেন পাকিস্তান চান না এখন? কেন তিঁনি শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির সাথে মিলে মন্ত্রীসভা গঠন করছেন? এই সমস্ত আলোচনা করছিলাম, হঠাৎ একজন বৃদ্ধলোক যিনি আমার দাদার খুব ভক্ত, আমাদের বাড়িতে সকল সময়ই আসতেন, আমাদের বংশের সকলকে খুব শ্রদ্ধা করতেন---- দাড়িয়ে বললেন, যাহা কিছু বলার বলেন, হক সাহেবের বিরুদ্বে কিছুই বলবেন না।তিঁনি যদি পাকিস্তান না চান, আমরাও চাইনা। জিন্নাহ কে? তার নামও তো শুনি নাই। আমাদের গরিবের বন্ধু হক সাহেব।বঙ্গবন্ধু একজন সাদা মনের মানুষ ছিলেন বিধায় তিঁনি লিখেছেন, শুধু এইটুকু না, যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কালো পতাকা দেখাতে গিয়েছি, তখনই জনসাধারণ আমাদেরকে মারপিট করেছে।অনেক সময় ছাত্রদের নিয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছি, মার খেয়ে।
২।১৯৩৭ সালে বঙ্গবন্ধু ওনার গৃহশিক্ষক আবদুল হামিদ এম এস সি এর উদ্বোগে মুসলমানবাড়ি থেকে প্রত্যেক রবিবার মুষ্ঠি ভিক্ষার চাল ওঠাতেন।এই চাল বিক্রি করে তিনি গরিব ছেলেদের বই এবং পরীক্ষার ও অন্যান্য খরচ দিতেন।
===============================
-বঙ্গবন্ধুর সাফল্য গাঁথা
---------------------------------
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। বাংলাদেশ নামে এই মানচিত্রের স্বপ্নদ্রষ্টা, স্বপ্নের রূপকার। এই একটি সাফল্যই যথেষ্ট বঙ্গবন্ধুর অমরত্বের জন্য। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কেবল জাতির জনক ছিলেন না। এই রাষ্ট্র বির্নিমানে ধাপে ধাপে রয়েছে তার বিচক্ষনতা, প্রজ্ঞা ও মেধা। বঙ্গবন্ধুর সাফল্য গাঁথা লিখে শেষ করবার মতো নয়। তারপরও তার উল্লেখযোগ্য কিছু সাফল্যের শিরোনাম এখানে উল্লেখ করা হলো-
● অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির পুরোধা পুরুষ ছিলেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৫৫ সালের ২১ অক্টোবর আওয়ামলী মুসলীম লীগ থেকে তিনি মুসলিম শব্দ বাদ দিয়ে অসাম্প্রদায়িক ‘আওয়ামী লীগ’ নামকরণ করেন।
● বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফার প্রণেতা এবং বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রবজ্ঞা পুরুষ।
● মুক্তিযুদ্ধের সফল রূপকার। তাঁর ৭ই মার্চের ভাষনই ছিলো গেরিলা যুদ্ধের কৌশল।
● একটি দেশ স্বাধীন হবার মাত্র ৫০ দিনের মাথায় সে দেশ থেকে বিদেশী সৈন্য প্রত্যাহার ছিলো একটি বিস্ময়কর ঘটনা। বঙ্গবন্ধুর প্রজ্ঞায় এবং দৃঢ় নেতৃত্বের কারণেই ১৯৭২ এর ১২ মার্চ ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার শুরু হয়।
● বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার মাত্র এক বছরের মধ্যে জাতিকে একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক সংবিধান উপহার দেন। ১৯৭২ এর ১৬ ডিসেম্বর সংবিধান কার্যকর হয়।
● ক্ষমতায় আসার মাত্র এক বছরের মধ্যে বঙ্গবন্ধু প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করেন।
● বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে একটি গণমুখী শিক্ষানীতি প্রণয়নের উদ্যেগ নেন। এলক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ২৬ জুলাই ড: মুহাম্মদ কুদরত-এ-খুদাকে সভাপতি করে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। কমিশন ১৯৭৪ সালের মে মাসে পূর্ণাঙ্গ রির্পোট পেশ করে।
● জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে কৃষি ক্ষেত্রে নেয়া হয়েছিল ব্যাপক কর্মসূচী। এর মধ্যে ছিলো ৪০ হাজার শক্তি চালিত লো লিফট পাম্প ২৯০০টি গভীর নলকূপ ও ৩০০০ অগভীর নলকূপ। ১৯৭২ সালের মধ্যেই জরুরী ভিত্তিতে বিনামূল্যে ১৬,১২৫ টন ধান বীজ, ৪৫৪ টন পাট বীজ এবং ১০৩৭ টন গম বীজ সরবরাহ করা হয়। ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা চিরতরে রহিত করা হয়।
● যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে শিল্প কারখানা রক্ষায় বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ জাতীয়করণ কর্মসূচী ঘোষণা করেন। এর ফলে যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেমে শিল্প-কলকারখানা আবার চালু হয়। ব্যাংক, বীমা জাতীয়করনের ফলে গতি সঞ্চারিত হয়।
● প্রথম বাজেটে জনগনের উপর কোন কর আরোপ করা হয়নি।
● বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে পূণ:গঠন করেন। সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষনের জন্য বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমী প্রতিষ্ঠা করেন।
● বঙ্গবন্ধু সিভিল প্রশাসন পূণ: গঠন করেন।
● বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে প্রথম এক বছরেই যুদ্ধ বিধ্বস্ত ২৮৭টি সেতুর মধ্যে ২৬২টি ২৭৪টি সড়ক সেতুর মধ্যে ১৭০টির মেরামত শেষ হয়। দশ কোটি টাকা ব্যয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পূণ: নির্মাণ করা।
● বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগে বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর ১৪২টি দেশের স্বীকৃতি আদায় করেন। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন, জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ এবং ওআইসির সদস্য লাভ করে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু প্রথম বাঙালি যিনি একটি দেশের সরকার প্রধান হিসেবে জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় ভাষণ দেন।
./
ছয় দফা সম্পর্কিতঃ
৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬- লাহোরে বিরোধী দলসমুহের জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক ছয় দফা পেশ।
২৩ মার্চ- ছয় দফার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
৭ জুন- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস। কারণ 7 জুন ছয় দফা দাবিতে মনু নিয়া সহ ১১ জন শহীদ হন। তাই ৭ জুন ছয় দফা দাবি দিবস।
5 February দাবি পেশ, 8 May মুজিবকে গ্রেফতার করে, 7 Jun কিশোর মনু মিয়া সহ ১১ জন শহীদ হন।।।।।
. ছয় দফা দাবি- >
বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ । ব্রিটিশ শাসনতন্ত্রের বাইবেলের সাথে তুলনা করা হয় । 
------------------------
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তান ছিল সম্পূর্ণ অরক্ষিত। নিরাপত্তাহীনতাবোধ এ অঞ্চলের জনগণের কাছে স্বায়ত্তশাসনের দাবিকে আরো প্রাসঙ্গিক করে তোলে। এ প্রেক্ষাপটে ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুদ্ধ-পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য লাহোরে পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলোর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়।
বঙ্গবন্ধু লাহোরের সম্মেলনে তাঁর ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। সংক্ষেপে দাবিগুলো হলো-
১. ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পাকিস্তানে ফেডারেল রাষ্ট্র কাঠামো প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
২. কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে শুধু প্রতিরক্ষা ও বৈদেশিক বিষয় থাকবে, অবশিষ্ট বিষয়গুলো থাকবে ফেডারেশনের ইউনিটগুলোর হাতে।
৩. দুটি পরস্পর বিনিময়যোগ্য মুদ্রা বা পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক ব্যাংকিং ব্যবস্থাসহ একটি মুদ্রাব্যবস্থা থাকবে।
৪. ফেডারেশনের ইউনিটগুলোর হাতে থাকবে কর ধার্যের ক্ষমতা, তবে কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয় নির্বাহের জন্য করের একটা নির্ধারিত অংশ নিয়ে কেন্দ্রীয় তহবিল গঠিত হবে।
৫. বৈদেশিক মুদ্রা আয় ও বৈদেশিক বাণিজ্যের বিষয়ে ফেডারেশনের ইউনিটগুলোর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
৬. প্রদেশগুলোর জন্য আধাসামরিক বাহিনী বা আঞ্চলিক সেনাবাহিনী থাকতে হবে।
স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র অনুযায়ী কত তারিখ পর্যন্ত দেশ পরিচালিত হয়?
২৬ মার্চ ১৯৭১ থেকে ১০ মার্চ, ১৯৭২ পর্যন্ত বলবৎ ছিল। ১৯৭২ এর ১১ মার্চ Provisional Constitution of Bangladesh Order 1972 জারী করা হয়।
স্বধীনতার ঘোষনাপত্র কবে জারি হয় ?
স্বাধীনতার ঘোষনা পত্র= কার্যকর ঃ ২৬ মার্চ ৭১, জারিঃ ১০ এপ্রিল ৭১, গৃহীত ঃ ১৭ এপ্রিল ১৯৭১
.
স্বাধনীতার ঘোষণা 
.
This may be my last massage,from today Bangladesh is independent.I call upon the people of Bangladesh wherever you might be and with whatever you have,to resist the army of occupation to the last.Your fight must go on until the last soldier of Pakistan occupation army is expelled from the soil of Bangladesh and final victory is achieved.
===================
তোফায়েল আহমেদের কী অথরিটি ছিল শেখ মুজিবুর রহমানকে "বঙ্গবন্ধু" উপাধি দেওয়ার?
যখন তিনি শেখ মুজিবুর রহমানকে "বঙ্গবন্ধু" উপাধি দেন তখন তিনি ডাকসুর ভিপি হিসেবে সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছিলেন ।
. তোফায়েল তখন প্রধান কয়েকজন ছাত্রনেতার একজন ছিলেন। তখন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে রাজনৈতিক কর্মসূচি বেশিরভাগই পালন করে থাকত ছাত্রসমাজ। সুতরাং, আমার মনে হয় একজন প্রথম সারীর ছাত্র নেতা হিসেবে তোফায়েলের সে অধিকার/অথরিটি ছিল।

The Daily Star_Editorial: 21.04.2017

Daily Star Vocabulary 21-04-2017


###- The growing strategic importance of Bangladesh to China.....(Editorial)
1. enormous bilateral assistance - অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সহায়তা
2. littoral state - উপকূলীয় রাজ্য
3. consolidate influence - সুসংহত প্রভাব
4. investment pledge - বিনিয়োগ অঙ্গীকার
5. exert - জাহির করা(assert, advertise,show off)
6. repercussion - প্রতিক্রিয়া
7. lucrative market -লাভজনক বাজার
8. armament - রণসজ্জা
9. inevitably result - অনিবার্যভাবে ফলাফল
10. vigorously market - জোরালো বাজার
### - United we stand, overbooked we fall........(Opinion)
1. sumptuous - অতীব ব্যয়বহুল
2. aviation - বিমানচালনা বিদ্যা
3. mayhem - মারপিট
4. euphemism - শ্রুতিকটু পদের পরিবর্তে কোমলতার পদের প্রয়োগ
---------------------------------------------------------
###-Killed for pursuing studies! ..............(sub editorial)
1. Reprehensible - নিন্দনীয়
2. alleged - কথিত
3. patriarchal society - পিতৃতান্ত্রিক সমাজ
4. expatriate worker - প্রবাসী শ্রমিক
5. inquest report - তদন্ত রিপোর্ট
6. physical abuse - শারিরীক নির্যাতন
--------------------------------------------------
Full sub editorial......
Killed for pursuing studies!
Reprehensible
Marufa Akhter is alleged to have been tortured and murdered by her in-laws over her decision to pursue higher secondary education after she was married off to a much older man in Jhalakathi. That her mother and Marufa opposed the marriage is of no consequence, as we live in a patriarchal society where fathers generally have the final say. Her husband is an expatriate worker and her in-laws did not take kindly to her attending college at Nalchity Degree College. Her mother alleges Marufa was tortured to death and the police inquest report states the body bore marks of injuries. The irony is that Marufa was a high performer in her secondary school certificate exams and had the support of her expatriate husband who encouraged her to study further.
We wonder what sort of a society condemns girls to physical abuse over education. The dark ages are upon us where in-laws now apparently have no qualms about resorting to violence in order to keep in check women who wish to break out of their surroundings through education, so that they may one day become empowered which only better education can ensure. This latest incident also brings to the fore the dangers presented by the practice of child marriage where a minor girl has little say in who she marries and when. We hope the police will be proactive in getting to the bottom of this alleged murder. Marufa's death should serve as a wakeup call for law enforcement because incidents like this are on the upswing nationwide and taking no action only encourages more of the same.

The Daily Star_Editorial: 20.04.2017

The Daily Star_Editorial: 20.04.2017



গুরুত্বপূর্ণ শব্দগুলোর অর্থসহ আজকের "The Daily Star" পত্রিকার সম্পাদকীয়। (তথ্য ও তত্ত্ব জানার পাশাপাশি English proficiency বৃদ্ধির উত্তম সুযোগ)
************************
1. hostage - জিম্মি
2. transportation abstention - পরিবহন ধর্মঘট
3. exhaustive negotiations - সামগ্রিক আলোচনা
4. comply with - মেনে চলা
5. Meanwhile - এদিকে, ইতিমধ্যে
6. inordinate hours - অতিরিক্ত সময়
7. vain hope - নিরর্থক আশা
8. In the midst of - এর মাঝে, ইতিমধ্যে
9. commuters in general - সাধারণ যাত্রীরা
10. sigh of relief - মুক্তির নিশ্বাস ফেলা
11. immense influence - অপরিমেয় প্রভাব
12. political clout -রাজনৈতিক আশ্রয়
13. respite - বিরতি
14. drastic action - কঠোর ব্যবস্থা
15. errant bus - ভ্রমণরত বাস
16. crux of the problem - সমস্যার মূল বিষয়
17. powerful portfolios - শক্তিশালী দফতর
18. salvaging - উদ্ধার
----------------------------------------------------------------------
Holding the government hostage
***
Transportation abstention called off
*********************
The latest transportation abstention in the city forces us to write yet another editorial on the matter. After exhaustive negotiations between the government and trade unions, the following was agreed upon: BRTA would stop its drive against buses overcharging in the name of “seating service” for 15 days, but these buses would comply with BRTA fare charts. Meanwhile, BRTA's mobile court drive will continue. Another meeting is scheduled to take place after this time period to decide whether authorities will take legal action against these bus services.
Dhaka residents had been forced to spend inordinate hours waiting on roads in the vain hope of struggling to get on overcrowded buses. In the midst of all this chaos, we were greeted by reports of the minister for Roads and Bridges expressing his helplessness to resolve the situation. While commuters in general will surely heave a sigh of relief, it is now obvious that some of the leading transport union leaders are also policymakers of the government – men of immense influence and political clout. The two weeks period that was agreed upon brings a very short respite for both commuters and authorities. We hope BRTA will remain firm and take drastic action should errant bus owners fail to stick to what has been agreed upon.
The crux of the problem remains the presence of people in government who hold powerful portfolios in ministries and are at the same time union leaders. There is conflict of interest and if we are even remotely interested in salvaging the transport sector from the rule of syndicates, then this requires the government to take steps against these vested elements within its ranks.

Facebook থেকে ভিডিও ডাউনলোড - How to download Facebook Video

Facebook থেকে ভিডিও ডাউনলো


  
আমরা মাঝে মাঝেই Facebook বিভিন্ন ভিডিও দেখি তবে তা নামাতে চাইলেও নামানো যায় না। কিন্তু সমস্যা হলো এই সাইটটি কোনো ধরনের ডাউনলোড সাপোর্ট করেনা। মাঝে মাঝে আমরা কম্পিউটারে আলাদা ডাউনলোডার ইউস করি ডাউনলোড করার জন্য। কিন্তু মোবাইলে?????? আমার কাছে অনেকদিন ধরে এটি অসম্ভব ব্যাপারই ছিলো

Facebook 
থেকে ভিডিও নামানো খুবই কষ্টকর একটি কাজ। আর মোবাইল দিয়ে হলেতো কথাই নাই।অবশ্য নানা ধরনের ওয়েবসাইট থেকে ইদানীং 3gp ফরম্যাট ভিডিও নামানো যায়। ওগুলো সবসময় কার্যকরী নয়। আবার ওই ভিডিও গুলোর মান খুবই খারাপ হয়।

এই সব সমস্যার সমাধান নিয়ে আজকের এই পোস্ট,এতে করে আপনি mp4 কোয়ালিটির ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে অন্য কোন এডঅনস ইউজ করতে হবে না।

চলুন দেখা যাক আমরা কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করব -

১। প্রথমেই আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার ব্রাউজার যান আপনার একাউন্ডটি Log in করুন।
২। তারপর m.facebook  যান। এবং আপনার পছন্দের ভিডিওটি ওপেন করুন।
৩। এইবার দেখুন Download অপশানটি আপনার  সামনে চলে এল, Click করুন আর ডাউনলোড করে পেলুন সহজেই

এবার হয়ে যাক পছন্দের ভিডিওটি ডাউনলোড ♫   
ধন্যবাদ 


Thursday, 20 April 2017

ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড- How to download video From YouTube without any Soft.

ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড



আমরা মাঝে মাঝেই ইউটিউব থেকে বিভিন্ন ভিডিও নামাতে চাই। কারন এটি এমন একটি সাইট যেখানে সব ধরনের ভিডিও পাওয়া যায়। কিন্তু সমস্যা হলো এই সাইটটি কোনো ধরনের ডাউনলোড সাপোর্ট করেনা। মাঝে মাঝে আমরা কম্পিউটারে আলাদা ডাউনলোডার ইউস করি ডাউনলোড করার জন্য। কিন্তু মোবাইলে?????? আমার কাছে অনেকদিন ধরে এটি অসম্ভব ব্যাপারই ছিলো।

ইউটিউব থেকে ভিডিও নামানো খুবই কষ্টকর একটি কাজ। আর মোবাইল দিয়ে হলেতো কথাই নাই।অবশ নানা ধরনের ওয়েবসাইট থেকে ইদানীং 3gp ফরম্যাট এ ভিডিও নামানো যায়। তবে এতে একটা কিন্তু আছে। ওগুলো সবসময় কার্যকরী নয়। আবার ওই ভিডিও গুলোর মান খুবই খারাপ হয়।

এই সব সমস্যার সমাধান নিয়ে আজকের এই পোস্ট,এতে করে আপনি 3gp,mp4,flv,webm এর যে কোন কোয়ালিটির ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে অন্য কোন এডঅনস ইউজ করতে হবে না।

চলুন দেখা যাক আমরা কিভাবে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করব -

১। প্রথমেই আপনার মোবাইল ব্রাউজার থেকে মোবাইল ভিউ অপশনটি বন্ধ করুন।
২। তারপর YouTube এ যান।এবং আপনার পছন্দের ভিডিওটি ওপেন করুন।
৩। এইবার এড্রেসবার এ যে লিঙ্কটি পাবেন, তার সামনে 10 যুক্ত করুন। (এরকম আরোও অনেকগুলো আছে যেমনঃ ss, kiss, vid, root etc… কিন্তু এগুলো সবগুলো তেমন কার্যকরী নয়)। ধরা যাক আপনি এই লিঙ্কটি ডাউলোড করতে চান। https://www.youtube.com/watch?v=azLiK9wdxl8 তাহলে এর আগে আপনি ss যুক্ত করবেন ফলে লিঙ্ক টি হবে এইরকম 10youtube.com/watch?v=azLiK9wdxl8

৪। এর পর এন্টার দিন। একটি পেজ আসবে, এই পেজ এর ডান দিকে আপনার ডাউনলোড লিঙ্কের ফরম্যাট গুলো পেয়ে যাবেন।

৫।ফরম্যাট ঠিক করে নিন এবং ডাউনলোড বাটনে চাপুন।

এবার হয়ে যাক আনলিমিটেড ডাউনলোড ☺♫
ধন্যবাদ

Tuesday, 18 April 2017

SYMBOL TIPS

SYMBOL TIPS

প্রিয় পাঠক বৃন্দ,
আজকে আপনাদের জন্য খুব মজার কিছু কম্পিউটার টিপস নিয়ে হাজির হয়েছে। আপনাদের মধ্যে যারাই কম্পিউটারে লেখা লেখি করেন তাদের জন্য এই পোস্টটি অনেক কাজের একটি পোস্ট। যেমন কম্পিউটারের কীবোর্ড দিয়ে লেখার সময় আমাদের প্রায় সময়ই বিভিন্ন SYMBOL বা চিহ্ন ব্যবহার করতে হয় কিন্তু আমাদের অনেকেই এই চিহ্নগুলো কিভাবে একটি নির্দিষ্ট লেখার ভিতর দিতে হয় তা জানিনা!! তাই আজ আমরা আপনাদের দেখাবো কিভাবে খুব দ্রুত কীবোর্ড দিয়ে শটকাট কি ব্যবহার করে যেকোনো লেখার ভিতর বিভিন্ন প্রয়োজনীয় SYMBOL বা চিহ্ন দেওয়া যায়। বন্ধুরা আমরা নিচে একটি লিস্ট দিয়ে দিলাম যেখানে বেশ কিছু প্রয়োজনীয়  SYMBOLS বা চিহ্নের শর্টকাট কী রয়েছে। আপনারা সেখানে দেওয়া নাম্বার গুলো মনে রাখলেই খুব সহজে এই চিহ্ন গুলো লেখার মাঝে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে কীবোর্ড এর Alt বাটন চেপে ধরে রেখে কীবোর্ড এর ডানে অবস্থিত নুমেরিক বাটন গুলো থেকে ১২৩৪  ইত্যাদি নাম্বার ব্যবহার করতে হবে। তাহলে নিচে দেওয়া শর্টকাট কী গুলো দেখে দেখে আপনার প্রয়োজনীয় চিহ্নের নাম্বারটি মনে রেখে দিন।

Alt + 0153….. ™… trademark symbol
Alt + 0169…. ©…. copyright symbol
Alt + 0174….. ®….registered trademark symbol
Alt + 0176 …°……degre­e symbol
Alt + 0177 …±….plus-or­-minus sign
Alt + 0182 …¶…..paragraph mark
Alt + 0190 …¾….fractio­n, three-fourths
Alt + 0215 ….×…..multi­plication sign
Alt + 0162…¢….the cent sign
Alt + 0161…..¡….. .upside down exclamation point
Alt + 0191…..¿….. ­upside down question mark
Alt + 1………..smiley face
Alt + 2 ……☻…..bla­ck smiley face
Alt + 15…..☼…..su­n
Alt + 12……♀…..f emale sign
Alt + 11…..♂……m­ale sign
Alt + 6…….♠…..s­pade
Alt + 5…….♣…… ­Club
Alt + 3…………. ­Heart
Alt + 4…….♦…… ­Diamond
Alt + 13……♪…..e­ighth note
Alt + 14……♫…… ­beamed eighth note
Alt + 8721…. ∑…. N-ary summation (auto sum)
Alt + 251…..√…..s­quare root check mark
Alt + 8236…..∞….. ­infinity
Alt + 24…….↑….. ­up arrow
Alt + 25……↓…… ­down arrow
Alt + 26…..→…..ri­ght arrow
Alt + 27……←…..l­eft arrow
Alt + 18…..↕……u­p/down arrow
Alt + 29……↔… left right arrow
Alt + 0128….€…. Euro

আমাদের সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ